সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
জামায়াতের হুঁশিয়ারি: উভয় কক্ষে পিআরের দাবিতে আন্দোলন সম্ভব

জামায়াতের হুঁশিয়ারি: উভয় কক্ষে পিআরের দাবিতে আন্দোলন সম্ভব

নতুন বাংলাদেশের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনার জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ইতোমধ্যে জুলাই সনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে এবং সেটি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। তবে সংবিধানে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি (পিআর) এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলোর ব্যাপারে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য নেই। বিশেষ করে, দেশের অন্যতম প্রধান দল জামায়াতে ইসলামী সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি (পিআর) অনুসারে সংসদের উভয় কক্ষে নির্বাচন চান। তারা মনে করে, পিআর ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল স্বচ্ছতা ও জনগণের প্রতিনিধিত্বের জন্য ক্ষতিকর হবে। অনায়াসে এই পদ্ধতিটি চালু হলে, জনগণের ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি পাবে এবং দুর্নীতি কমে আসবে বলে তাদের ধারণা। জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন কার্যকর হবে না। তিনি ঘোষণা দেন, তারা যথাসাধ্য এই পদ্ধতিটি বাস্তবায়নের জন্য কাজ করবেন। অন্যদিকে, দলের আরেক নেতা ডাঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, মধ্যবর্তী সরকারের সময়ে উচ্চকক্ষের কয়েকটি প্রস্তাবে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন প্রস্তাব এসেছে, তবে তারা উচ্চ কক্ষের পাশাপাশি নিম্নকক্ষেও পিআর দেখতে চান। কারণ, শুধুমাত্র উচ্চকক্ষে পিআর থাকলে এর প্রভাব কম হবে। জামায়াতের শীর্ষ নেতারা মনে করছেন, জনগণের স্বার্থে গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নির্বাচন আগে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সবাই একমত হলে, জুলাই সনের পরিকল্পনা অনুযায়ী এই সংস্কারগুলো কার্যকর করতে হবে এবং গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সেটি বাস্তবায়িত হবে। সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলছেন, সংখ্যানুপাতিক সংস্কার বা পরিবর্তন ছাড়া নির্বাচন যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য নয়। তিনিWarning দেন, এমন নির্বাচন হলে দেশ আগের মতো জাহিলিয়াতের দিকে ফেরত যাবে। অন্যদিকে, মুজিবুর রহমান জানান, যদি নির্বাচন আগের মতো হয় এবং সংস্কার হয় না, তবে জুলাই আন্দোলন ও ছাত্রপরিষদের রক্ত বৃথা যাবে। সে কারণেই, তিনি বলছেন, সংস্কার ও পরিবর্তনের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উত্তম। প্রতিপক্ষের মতে, সংস্কার না থাকলে নির্বাচন হবে অনির্দিষ্ট ও অকার্যকর, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd